রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

Online Income Project by Sanjit Das; Part 1

আজ থেকে নতুন পদ্ধতিতে কাজ
শুরু।

আমার পদ্ধতিতে সবাইকে কাজ করতে হবেনা।
যারা আমাকে অনুসরণ করে, আমার পথে চলে এবং আমার কথামত কাজ করে তাদের জন্যই আমার এই আয়োজন। অন্যরা গায়ে মাখবেন না অত:পর বিদ্রুপাত্তক মন্তব্য করবেননা।
যারা নতুন তারা পুরোপোষ্ট পড়বেন অনেক কষ্ট করে লিখতেছি বিফলে যেতে দিবেননা।
-
আমার সাথে কাজ করার জন্য প্রথমে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে।
প্রস্তুতি হলো আপনি অনলাইনে কাজ করে টাকা উঠানোর সকল প্রকার রাস্তা খুলে রাখতে হবে। যদি আগে থেকে খোলা থাকে তবে দরকার নেই। অনেক নতুন ছেলে মেয়ে আছে তাদের জন্য লাগবে।
নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন। সকল তথ্য মনে রাখার একটা ডাইরিতে নিজ হাতে কলম দিয়ে লিখে রাখবেন।
-
Email:
1. 2টা email খুলে নিন gmail.com থেকে 1 টা দিয়ে Payzaসহ সকল ewallet খুলবেন অন্যটা দিয়ে সকল সাইটে রেজিষ্টার করবেন যেগুলোতে কাজ করবেন।
2. 2টা email 2-step Verify করবেন email এর My account সেকশন থেকে।দরকার হলে ২দিন email secure করার কাজে ব্যাস্ত থাকবেন। কেউ যাতে হ্যাক করতে না পারে। আপনার বাসায় যতগুলো মোবাইল নাম্বার আছে সব নাম্বার দিয়ে দিবেন 2টা ইমেইলে ভেরিফাইয়ের জন্য।
3. ভূলেও কাউকে email এড্রেস দিবেননা। বিশেষ করে ewallet এরটা।
-
Ewallet
1. 1টা Payza account খুলে নিন। এখান থেকে >> https://goo.gl/OZsQTn
Payza একাউন্ট খোলার সময় আপনার অথবা (যদি আপনার ভোটার আইডি না থাকে) আপনার বাবা / মায়ের ভোটার আইডি হাতে রাখবেন সেটা দেখে দেখে নির্ভূল সকল তথ্য দিবেন। যার নামে ভোটার আইডি তারনামে পেজা খুলবেন।
2. Email থেকে পেজা ভেরিফাই করবেন > প্রোফাইল কম্প্লিট করবেন > Advance security setup করবেন।
3. Verification এ ক্লিক করে (যার নামে একাউন্ট খুলেছেন তার) ১টা সেলফি আর NID কার্ডের সামনের + পিছনের ছবি (আলাদা আলাদা) দোকান থেকে স্ক্যান করে ছবি আকারে পেজাতে পাঠাবেন। সেটা ভেরিফাই হতে যতদিন সময় লাগবে লাগুক। যদি ওরা সেলফি এক্সেপ্ট না করে তবে আরেকটা সেলফি দিন।
4. এবার ব্যাংক একাউন্ট এড করে নিন। আপনি ইচ্ছা করলে 100টা ব্যাংক একাউন্ট এড করতে পারবেন। ব্যাংক একাউন্ট এড করতে হলে ব্যাংক ডকুমেন্ট এবং সার্টিফিকেট লাগবে এক ব্যাংক সার্টিফিকেট না দিলে অন্য ব্যাংকের সার্টিফিকেট দিতে চেষ্টা করবেন। আর Bangladesh Commerce Bank পেজার নিজস্ব ব্যাংক তাই এই ব্য্ংকে একাউন্ট খুলে খুব সহজেই ভেরিফাই করতে পারবেন।
-
আপনার উপরোক্ত কাজ যদি সফল হয় মানে ভেরিফাইড পেজা+ব্যাংক যদি ঠিক ঠাক হয় তবেই আপনি কাজ করতে প্রস্তুত আগে এইগুলো করেনিন পরে কাজ কইরেন 1 মাস যদি ব্যায় হয় তাতেও ক্ষতি নেই..... অনলাইনে হাজার হাজার টাকা আয় করলেন যদি ১টাকাও নিজের হাতে না আনতে পারেন তবে আমও যাবে ছালাও যাবে। Dollar Buy/Sell বাটপারদের খপ্পরে পরে দৈনিক হাজার হাজার ডলার অনেকে হারাচ্ছেন।
আমি এত ডলার আয় করি কিন্তু দেখেছেন কোনদিন কোথাও পোষ্ট করছি? Dollar Buy/Sell নিয়ে। প্রয়োজনে ডলার খেয়ে ফেলবো তবুও এই খপ্পরে পরবোনা। আমি এদের ঘৃণাকরি।
-
Payza একাউন্টের পাশাপাশি আপনার আরো কয়েকটি একাউন্ট লাগবে।
বাংলাদেশে Paypal সাপোর্ট করেনা। আমারো পেপাল আছে কিন্তু সেটা পদ্মপাতার জলের মত যে কোন সময় ফুরুত তাই এটা নিয়ে পরে বলবো Expert না হলে Paypal একাউন্ট ব্যবহার করা যাবেনা। তবে Paypal একাউন্ট খোলা এবং ভেরিফাই নিয়ে বিশাল পোষ্ট করবো।
-
সকল Ewallet একসাথে দিলাম।
1. Payza একাউন্ট খুলে নিন এখান থেকে >> https://goo.gl/OZsQTn
2. Bitcoin এর জন্য Coinbase একাউন্ট খুলুন এখান থেকে >> https://goo.gl/LuKlvE (এই একাউন্ট খুলে ভেরিফাই করা লাগবেনা।)
3. Perfect Money একাউন্ট খুলুন এখান থেকে >> https://goo.gl/Hts4uz (এই একাউন্ট খুলে ভেরিফাই করা লাগবেনা।)
Optional
4. Payoneer একাউন্ট খুলুন এখান থেকে >> http://adf.ly/1WcE6X
5. Paypal একাউন্ট খুলুন এখান থেকে >> http://goo.gl/SkMvlW
-
সকল একাউন্ট একই ইমেইল দিয়ে, সঠিক তথ্য দিয়ে খুলবেন (Paypal ছাড়া)।
পোষ্টটি ভালো লাগলে লাইক দিবেন এবং Thanks কমেন্ট করবেন।
ধন্যবাদ



রবিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৬

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে এক মাসে আয় ৯৬,১৭,৪২০ টাকা বা ১,২০,২১৭.৭৫ ডলার!

ব্যাপারটা অবিশ্বাস্য হতে পারে, কিন্তু সত্যি। এক মাসে আয় ৯৬ লক্ষ সতেরো হাজার ৪ শত ২০ টাকা! ভাবা যায়? কিন্তু এটা সত্যি। কে এতো টাকা আয় করে? কীভাসে সেটা সম্ভব? চলুন আজকে এই ব্যাপারেই কথা বলা যাক। এই ইনকাম যিনি করেছেন তিনি এটা করেছেন এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে। সুতরা তাই শুরুতেই এফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে হালকা একটা ধারণা দেয়া যাক যারা একেবারে নতুন, তাদের জন্য।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কী?
যদি সহজ ভাষায় বুঝতে চান তাহলে এভাবে সংজ্ঞাটা দিতে পারি- অন্য কারও একটা প্রোডাক্ট/সার্ভিস আপনি সেল করে দেবেন কাস্টমারের কাছে, বিনিময়ে প্রোডাক্ট/সার্ভিস অউনার আপনাকে একটা কমিশন দেবে। কী, ব্যাপারটা কি কঠিন মনে হচ্ছে? তাহলে চলুন একটু ওভারভিউ করা যাক।
কেন এফিলিয়েট মার্কেটিং সেরা?
কারণ, একমাত্র এফিলিয়েট মার্কেটাররাই বস। আর সবাই চাকুরীজীবী। তা ফ্রিল্যান্সার বলেন, ওয়েব প্রোগ্রামার বলেন কিংবা যেই লেভেলের কথাই বলুন না কেন, সব সেক্টরের স্কিল পার্সনরাই এফিলিয়েট মার্কেটারের কাছে কাজের জন্য যেতে বাধ্য। কারণ এফিলিয়েট মার্কেটাররা কোনো কাজ করেন না, তারা কাজ করান। কী, বিশ্বাস হয় না? এই সেক্টরে একটু খোঁজ-খবর নিলেই বিষয়টা ক্লিয়ার হবে আপনার কাছে।
কেন এফিলিয়েট মার্কেটিং ঝামেলাহীন?
কারণ, একটা প্রোডাক্ট/সার্ভিস বিক্রি করার পর আপনার আর দ্বায়বোধ নেই। সার্ভিস/সাপোর্ট দেয়ার দায়িত্ব প্রোডাক্ট অউনারের। অথচ আপনি যদি প্রোডাক্ট/সার্ভিস অউনার হন, তাহলে আপনার কতরকম ঝামেলা! তাই না? এসব দিক বিবেচনা করে এফিলিয়েট মার্কেটিং-এর চেয়ে মজার আর কিছু নাই। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন: পৃথিবীর প্রায় সব এফিলিয়েট মার্কেটররাই পেসিভ ইনকাম করেন। আর ইনকাম যেহেতু অটোমেটিক হয়, বেশিরভাগ এফিলিয়েট মার্কেটাররাই পুরো পৃথিবী ঘুরে বেড়ান। সবচেয়ে বিলাসবহুল জীবন-যাপন করেন।
তাহলে কি এফিলিয়েট মার্কেটিং খুবই সোজা?
জ্বি না। মোটেও তা না। “যতো গুড়, ততো মিষ্টি” প্রবাদটা জানেন? যদি জেনে থাকেন তাহলে আপনাকে আর বুঝিয়ে বলার দরকার নাই। যারা ‍জানেন না, তাদের জন্য বলছি: যত সুখে থাকতে চাইবেন, ততো কষ্ট ভোগ করে সুখটা জমা করতে হবে। ক্লিয়ার? এফিলিয়েট মার্কেটিং ঝামেলাহীন, এফিলিয়েট মার্কেটাররা বস, এফিলিয়েট মার্কেটাররা অটো ইনকাম করেন কিন্তু সেটা শুরু থেকেই নয়, বুঝছেন? দুঃখের সাত-সমুদ্র আর তেরো নদী পার হয়েই সুখের দুনিয়ায় ঘুরে বেড়ান তারা।
কী ব্যাপার ভাই? আপনার সমস্যা কি? একবার বলেন সহজ, একবার বলেন কঠিন?
ভাইরে, ব্যাপার তো এটাই। এক মাসে ৯৬ লক্ষ প্লাস টাকা ইনকাম করেন যিনি, তিনি কতটা পরিশ্রম করে এখানে আসছেন তা তিনিই জানেন। তবে মজার ব্যাপার হলো: তিনি কিন্তু আপনার আমার মতো মানুষই। এবং তিনি এবং তারমতো আরও সবাই-ই তাদের অগ্রসর হবার কাহিনীগুলো অনলাইনে লিপিবদ্ধ করে গেছেন। যেগুলো পড়ে আমরা তাদের মতো অতোটা এফোর্ট না দিয়েও সহজে ইনকামের রাস্তায় ঢুকে যেতে পারবেন।
ভাই, লোভ দেখাচ্ছেন নাকি আমিও পারবো ইনকাম করতে?
যারা কাজ না করে অর্থের চিন্তা করে তারাই লোভী। আপনি যদি কাজ করতে রাজি থাকেন তাহলে এটা লোভ নয়। আপনি যদি পরিশ্রমী হয়ে থাকেন, আপনার মনের ভেতর যদি থাকে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার স্পৃহা তাহলে আপনার জন্যই এফিলিয়েট মার্কেটিং। আর আপনি যদি পছন্দ করেন নয়টা-পাঁচটা অফিস। গদবাঁধা কাজ। তাহলে দয়া করে এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে দূরে থাকুন ১০০ হাত। বুঝছেন?
তাহলে বলেন আমি কত টাকা ইনকাম করতে পারবো?
প্রথম শ্রেণী থেকে মাস্টার্স পর্য়ন্ত কত বছর? কম করে হলেও ১৭ বছর। ১৭ বছর পড়ালেখা করে ১৫ হাজার টাকা দামের চাকরির জন্য হাহাকার করে সবাই। তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিং-এর নাম শোনার সাথে সাথে কেন চিন্তা করতেছেন এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন? কেন আমাকে প্রশ্ন করলেন না- শিখতে কত দিন এবং কি কি লাগবে? কতদিন শেখার পর ইনকাম শুরু করতে পারবো? ওয়েল, ধরে নিলাম এই প্রশ্নটা আপনি করেছেন। আপনার জন্য জবাব হচ্ছে- দুই রকম পদ্ধতি জানা আছে আমার।

এফিলিয়েট মার্কেটিং আর্নিং পদ্ধতি # ০১: আজকে থেকেই আর্নিং শুরু। তবে যতটুকু কাজ করবেন ততটুকু ইনকাম।
এফিলিয়েট মার্কেটিং আর্নিং পদ্ধতি # ০২: দুই মাস পড়াশোনা, ৪ মাস প্রাকটিক্যাল। অর্থাৎ ৬ মাস স্টাডি, তারপর পরবর্তী ৬ মাস কাজ করবেন। তাহলে প্যাসিব ইনকাম করতে পারবেন।
এবার বলেন কোনটা আপনার পছন্দ? আমার কিন্তু দ্বিতীয়টা পছন্দ। প্রথম পদ্ধতি এপ্লাই করে গত বছর কিছু ইনকাম করেছি। কিন্তু রাত-দিন পরিশ্রম করে মাস শেষে ৬০০/৭০০ ডলার ইনকাম খুব অপ্রতুল মনে হতো আমার কাছে। এই জন্য ৭-৮ মাস স্টাডি করেছি এফিলিয়েট মার্কেটিং-এর উপর। তারপর এখন যে প্রজেক্ট করেছি সেখান থেকে আলহামদুলিল্লাহ প্যাসিভ ইনকাম শুরু না হলেও দৈনিক ১/২ ঘণ্টা কাজের বিনিময়ে যা আসছে তা যথেষ্ট। এই মাসে আরেকটা নতুন প্রজেক্ট শুরু করেছি। আশা করছি আগামী এপ্রিল থেকে ইনকাম ডাবল হবে।
আপনি কি করবেন?
ইচ্ছে আছে এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে একটা চেইন টিউন লেখার। যেখানে দেখানো হবে কীভাবে অল্প সময়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং-এ ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
যদি বলি ১ মাস স্টাডি করার পর ২ মাস কাজ করবেন প্রাকটিক্যালি। অর্থাৎ চতুর্থ মাস থেকে ২০০-৫০০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন, তাহলে কি আগ্রহী হবেন? যেটা ২০০ ডলার দিয়ে শুরু করবেন, বছর শেষে কিন্তু সেটাকেই ২০ হাজার ডলারে উন্নতি করতে পারবেন আপনি চাইলেই। আমি দেখাবো আমাজন কাজে লাগিয়ে কীভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন।
কী বলেন, শুরু করবো একটা চেইন টিউন? কারও আগ্রহ আছে?
ধন্যবাদ, কষ্ট করে টিউনটা পড়ার জন্য।
বি:দ্র: উপরে যার ইনকামের কথা বলেছি, তার নাম প্যাট ফ্লিন। তার অক্টোবর মাসে ইনকাম দেখানো হয়েছে। লিংকে ক্লিক করে আরও বিস্তারিত জানতে পারেন: প্যাট ফ্লিনের অক্টোবর মাসের ইনকাম।

খুব সহজেই কি ভাবে এডফ্লাই আর মাধ্যমে 100-150 ডলার ইনকাম করতে পারবেন (Part-2) Create Blog & Connect with Adfly ভিডিও ১০০% পেমেন্ট ।




আমরা যারা অনলাইনে টাকা ইনকাম করার চেষ্টা করছি তাদের জন্য পোষ্টটি খুব কাজে লাগবে আশা করি। আজ আমি এমন একটা সাইট নিয়ে আলোচনা করব যা আপনাদের অতি পরিচিত আবার কেউ কেউ এটা সম্পর্কে জানেন না । যার নাম এডফ্লাই। এই সাইটের মাধ্যমে সাইটের লিঙ্কগুলো ছোট করা হয়।






এই লিঙ্কগুলো বিভিন্ন সাইটে শেয়ার করতে হয়। যত লোক এই লিঙ্কে প্রবেশ করবে এবং Skip Ad এ ক্লিক করবে সেই ভিত্তিতে আপনি টাকা পাবেন। ।আর যদি একটু সময় দিতে পারেন তাহলে মাসে ১০০-১৫০ ডলার আয় করতে পারবেন । অনেকে এটা দিয়ে মাসে ২০০ ডলার আয় করছেন । আমি নিজেও এই সাইট থেকে আয় করছি । আপনাকে প্রথমে একাউন্ট খুলতে হবে এখানে ক্লিক করে একাউন্ট খুলেন ।












সাধারনভাবে প্রতি হাজার ভিজিটের জন্য ০.৫ ডলার থেকে ৪.৭ ডলার। পুরো পৃষ্ঠা বিজ্ঞাপনের জন্য প্রতি ১০০০ ক্লিকে ৩ ডলার দেয়া হয়। একে সামান্য মনে হতে পারে। বাস্তবে ভিজিটর যত বেশি আয় তত বেশি এই নিয়মে একসময় এটা যথেষ্ট হতে পারে। ব্যানার বিজ্ঞাপনগুলি দেখা যায় ওয়েবপেজের ওপরের দিকে। এগুলির জন্য প্রতি হাজার ক্লিকে ২ ডলার দেয়া হয়। এর বাইরে দেশ অনুযায়ী টাকা কমবেশি হয়। যেমন আমেরিকার ভিজিটরের জন্য বেশি টাকা এফিলিয়েটেড প্রোগ্রামের মাধ্যমে তাদের প্রচার করেও আয় করতে পারেন। আয়ের শতকরা ২০ ভাগ হারে টাকা দেয় তারা।






৫ ডলার হলেই এডফ্লাই ডলার তুলতে পারবেন  Payza , Paypal , Payoneer মাধ্যমে । প্রতি মাসের ১ তারিখ ডলার তুলতে পারবেন । যদি কিছু না বুঝেন অবশ্যয় কমেন্ট করবেন । ধন্যবাদ ।


Adf.ly বিশ্বের সেরা অর্থ প্রদান করা Url Shorten সাইট. আপনি 100% আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে এই অর্থ প্রদান করা Url Shorten এই সাইট ব্যবহার করতে পারেন. যারা অনলাইনের তেমন কোন কাজ পারেন না তারা এই সাইট এ কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন ।
 আপনার আকাউন্টে যখন 5 ডলার হবে তখন এরা আপনাকে Payza.Com , Paypal.Com , Payoneer.Com মাধ্যমে পেমেন্ট করবে । আপনার একাউন্টে 5 ডলার হলেই আপনি Withdraw করতে পারবেন।
তাদের সেবা ব্যবহার করে  পেজে গেলে প্রতিটি পেজে তাদের বিজ্ঞাপন দেখা যাবে। তারা টাকা দেয় মুলত সেই বিজ্ঞাপন দেখার জন্য। সেই অর্থে এটা মুলত বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। ইচ্ছে করলে বিজ্ঞাপন বাদ দেয়া যায়, কাজেই ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে খুব সমস্যা হওয়ার কথা না।
 তাদের সাইটে গিয়ে সদস্য হবেন, আপনার সাইটের নাম সংক্ষিপ্ত করবেন, এরপর তাকে ব্যবহার করবেন বিভিন্ন জায়গায়। ফেসবুক, টুইটার, ইমেইল ইত্যাদিতেও ব্যবহার করতে পারেন।
 দেয় টাকার পরিমান নির্ভর করে বিজ্ঞাপনের ধরনের ওপর। সাধারনভাবে প্রতি হাজার ভিজিটের জন্য ০.৫ ডলার থেকে ৪.৭ ডলার। পুরো পৃষ্ঠা বিজ্ঞাপনের জন্য প্রতি ১০০০ ক্লিকে ৩ ডলার দেয়া হয়। একে সামান্য মনে হতে পারে। বাস্তবে ভিজিটর যত বেশি আয় তত বেশি এই নিয়মে একসময় এটা যথেষ্ট হতে পারে। ব্যানার বিজ্ঞাপনগুলি দেখা যায় ওয়েবপেজের ওপরের দিকে। এগুলির জন্য প্রতি হাজার ক্লিকে ২ ডলার দেয়া হয়। এর বাইরে দেশ অনুযায়ী টাকা কমবেশি হয়। যেমন আমেরিকার ভিজিটরের জন্য বেশি টাকা।
 এফিলিয়েটেড প্রোগ্রামের মাধ্যমে তাদের প্রচার করেও আয় করতে পারেন। আয়ের শতকরা ২০ ভাগ হারে টাকা দেয় তারা। তাদের টাকা দেয়ার পদ্ধতি পেপল এবং এলার্টপে (পেজা)। কাজেই বাংলাদেশ থেকে ব্যবহার করতে সমস্যা নেই। সদস্য হওয়ার সাথে সাথেই টাকা আয় শুরু করতে পারেন। সদস্য হওয়া খুব সহজ। ফরম পুরন করলে ইমেইলে একটি কনফার্মেশন লিংক পাঠাবে তারা। সেটা ক্লিক করাই যথেষ্ট। এডফ্লাই নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে মত রয়েছে। কারো মতে এটা আয়ের ভাল ব্যবস্থা, কারো মতে ভাওতাবাজি। বাস্তবে এর মাধ্যমে অনেকেই উপার্জন করেছেন এবং করছেন
My referral link:http://adf.ly/?id=12225205


see this video:


http://youtu.be/usAiU9hPb3g